১৫টি প্রেগনেন্সি বিষয়ে অতিপ্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যকর টিপস

আপনি কি প্রেগনেন্সির পরিকল্পনা করছেন? অভিনন্দন! আপনার স্বাস্থ্য, জীবনধারা, আর্থিক এবং আরও অনেক কিছু বিষয় ভাল করে জানা প্রয়োজন।  

বাবা-মা হওয়ার জন্য প্রস্তুত হওয়া একটি বড় অধ্যায়—এমনকি  প্রেগনেন্সি টেস্ট পজিটিভ হওয়ার আগেই। প্রেগনেন্সির চেষ্টা করার সময় বিবেচনা করার মতো অনেক কিছু আছে, জীবনযাত্রার পরিবর্তন থেকে শুরু করে প্রসবপূর্ব সঠিক ভিটামিন বেছে নেওয়া পর্যন্ত। যদি বর্তমানে প্রেগনেন্সির জন্য পরিকল্পনা করছেন তাহলে জন্ম নিয়ন্ত্রণ বন্ধ করা থেকে শুরু করে ফুড হেভিট, লাইফস্টাইল সবই আমরা জানাব এখানে। 

প্রেগনেন্সির জন্য আপনাকে প্রস্তুত করতে এবং আপনি যা করতে পারেন সে সম্পর্কে প্রসূতি বিশেষজ্ঞ, গাইনোকোলজিস্ট এবং ফার্টিলিটি স্পেশালিস্টের দিকনির্দেশনা এখানে উপস্থাপন করা হয়েছে। 

আর্টিকেলটি পড়ে যা যা জানতে পারবেন- 

  • প্যারেন্টিং টক সেড়ে ফেলুন প্রথমেই 
  • ধূমপানের অভ্যাস প্রেগনেন্সির জন্য হুমকি
  • কফি পান প্রেগনেন্সিতে পরিহার করা শ্রেয় 
  • প্রেগনেন্সির সময় অ্যালকোহল পান সম্পূর্ণ বারণ
  • প্রেগনেন্সির আগেই যৌন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন
  • টিকা গ্রহণ করুন
  • প্রেগনেন্সির প্রস্তুতি নিলে পিল গ্রহণ বন্ধ করুন
  • ডেন্টাল চেকআপ করাতে ভুলবেন না
  • স্বাস্থ্যকর ওজন প্রেগনেন্সির জন্য আশীর্বাদ
  • নিজের যত্ন নিন
  • সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ শুরু করুন
  • মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিত করুন
  • প্রেগনেন্সির সময় সর্বোত্তম বিকল্প গ্রহণ করুন
  • অর্থ সঞ্চয় শুরু করুন অনাগত দিনের জন্য
  • সাদামাটা জীবনযাপনে ফিরে আসুন
  • সহায়ক প্রশ্ন ও উত্তর 
  • শেষ কথা 

১. প্যারেন্টিং টক সেড়ে ফেলুন শুরুতেই

দায়িত্বগুলি কীভাবে ভাগ করবেন, কীভাবে আপনার সন্তানদের বড় করার পরিকল্পনা করছেন, চাকুরী এবং বাড়িতে অবস্থান করা এবং ধর্মীয় নিয়মকানুন— প্রেগনেন্সির চেষ্টা শুরুর আগে ঠিক করে নিন।

গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল দম্পতিদের পুরো প্রক্রিয়া জুড়ে তাদের অগ্রাধিকার, প্রত্যাশা এবং ভয় সম্পর্কে কথা বলা বিশেষ করে প্রেগনেন্ট হওয়ার আগেই। প্রেগনেন্সির জার্নি আরও সহজ হতে পারে নিজেদের মধ্যে আলোচনার ফলে। 

২. ধূমপানের অভ্যাস প্রেগনেন্সির জন্য হুমকি

এটি পিতামাতা উভয়র জন্যই প্রযোজ্য। ধূমপান শুধুমাত্র আপনার অনাগত শিশুরই ক্ষতি করবে না – এটি আপনার পুরো প্রস্তুতি নষ্ট করতে পারে।

ধূমপান পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের বন্ধ্যাত্বের সাথে জড়িত এবং গর্ভপাতের সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। গর্ভাবস্থায় ধূমপান শিশুদের আকার এবং দীর্ঘমেয়াদী স্বাস্থ্যকেও প্রভাবিত করতে পারে। যদি আপনি বা আপনার সঙ্গী ধূমপান করেন, তাহলে প্রেগনেন্সির চেষ্টা করার আগে ত্যাগ করা প্রয়োজন।

৩. প্রেগনেন্সিতে কফি পান পরিহার করা শ্রেয়

আপনার যদি একটু পর পর কফি খাওয়ার অভ্যাস থাকে তাহলে বিষয়টি চিন্তার। বিশেষজ্ঞগণ বলেন, নিরাপদে দিনে ২০০ মিলিগ্রাম পর্যন্ত গ্রহণ করা যায়। তবে কেউ কেউ এটি সম্পূর্ণরূপে পরিত্যাগ করার পরামর্শ দেন, বিশেষ করে প্রথম ত্রৈমাসিকে। 

৪. প্রেগনেন্সির সময় অ্যালকোহল পান সম্পূর্ণ বারণ

আপনি যদি গর্ভবতী হন, বা গর্ভবতী হওয়ার পরিকল্পনা করেন, তাহলে অ্যালকোহল সম্পূর্ণভাবে বাদ দেওয়া সবচেয়ে নিরাপদ। বেশি পরিমাণে অ্যালকোহল, বিশেষ করে গর্ভাবস্থার প্রথম কয়েক মাসে। শিশুদের শারীরিক বা মানসিক অস্বাভাবিকতা, সেইসাথে বৃদ্ধি প্রতিবন্ধকতা হতে পারে। অ্যালকোহল গ্রহণ পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যাকেও প্রভাবিত করতে পারে।

৫. প্রেগনেন্সির আগেই যৌন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করুন

প্রেগনেন্সি শুরুর আগে যৌন স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা ভাল কারণ যে কোনও সংক্রমণের জন্য প্রথমে চিকিৎসা করা দরকার। আশেপাশে থেকে পাওয়া অনেক পরামর্শ আপনাকে বিভ্রান্ত করতে পারে, তাই শুরুতেই আপনার ডাক্তারের সাথে সবকিছু নিয়ে কথা বলা গুরুত্বপূর্ণ।

৬. টিকা গ্রহণ করুন

প্রেগনেন্সিতে আপনার ইমিউন সিস্টেম দুর্বল হবে। যদি নিম্নলিখিত সংক্রমণের বিরুদ্ধে টিকা নেন, তাহলে এটি আপনার শিশুকেও রক্ষা করতে সাহায্য করবে।

  • COVID-19
  • Whooping cough (pertussis)
  • Flu (influenza)
  • Hepatitis B
  • Measles
  • Mumps
  • Rubella (German measles)
  • Chickenpox (varicella)

প্রেগনেন্সির সময় রুবেলা বা চিকেনপক্স হওয়া জন্মগত ত্রুটির কারণ হতে পারে। আবার প্রেগনেন্সির প্রথম দিকে হাম বা মাম্পস বিপজ্জনক এবং গর্ভপাতের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। যত তাড়াতাড়ি ডাক্তারের সাথে এই বিষয়ে আলোচনা করতে পারেন তত ভাল। এই কয়েকটি টিকা আপনার প্রেগনেন্সির অন্তত চার সপ্তাহ আগে হওয়া উচিত।

৭. প্রেগনেন্সির প্রস্তুতি নিলে পিল গ্রহণ বন্ধ করুন

একবার পিল নেওয়া বা হরমোনের গর্ভনিরোধক ব্যবহার বন্ধ করলে মাসিকচক্র স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে কয়েক মাস সময় লাগতে পারে। সুতরাং, প্রেগনেন্সির প্রস্তুতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার সাথে সাথে সমস্ত ধরণের হরমোন গর্ভনিরোধক ব্যবহার বন্ধ করা দরকার। পুরো প্রস্তুত না হওয়া পর্যন্ত অন্যান্য সতর্কতা অবলম্বন করুন।

আরো জানুন: ঘরে বসে সহজেই প্রেগনেন্সি টেস্ট করবেন যেভাবে

৮. ডেন্টাল চেকআপ করাতে ভুলবেন না

চিকিৎসা না করলে দাঁতের সমস্যাগুলি প্রেগনেন্সিতে জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে। তাই আপনাকে দাঁতের ডাক্তারের কাছেও যেতে হতে পারে। মনে রাখবেন মহিলাদের প্রথম ত্রৈমাসিকে এক্স-রে না করার পরামর্শ দেওয়া হয়, তাই আপনি গর্ভবতী হওয়ার আগে দাঁতের কোনও কাজ করার চেষ্টা করুন। আপনার নিকটস্থ ডেন্টাল ক্লিনিক খুঁজুন, যেখানে সহজেই চেকআপ করানো যায়৷ 

৯. স্বাস্থ্যকর ওজন প্রেগনেন্সির জন্য আশীর্বাদ

একটি সুষম খাদ্য খাওয়া যাতে তাজা ফল, শাকসবজি, শস্য, শিম (যেমন মটরশুটি), মাছ এবং চর্বিহীন মাংস রয়েছে যা স্বাস্থ্যকর ওজনে পৌঁছাতে সাহায্য করে। এটি আপনার ক্রমবর্ধমান শিশুকে তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে সাহায্য করবে।

“অল্প ওজনের মহিলারা প্রি-টার্ম ডেলিভারির ঝুঁকিতে থাকতে পারে, যখন অতিরিক্ত ওজন বা স্থূল মহিলারা গর্ভপাত, ভ্রূণের অস্বাভাবিকতা, উচ্চ রক্তচাপের মতো জটিলতার ঝুঁকিতে থাকতে পারে।

১০. নিজের যত্ন নিন

মানসিক সুস্থতা আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের মতোই গুরুত্বপূর্ণ। গর্ভাবস্থা এবং প্রসব একটি খুব চাপ সৃষ্টি করতে পারে। দৈনন্দিন কাজ, আবাসন, এবং আর্থিক নিরাপত্তা সম্পর্কে উদ্বেগগুলিও জীবনের এই পর্যায়ে চাপের কারণ হতে পারে। যদি প্রয়োজনবোধ করেন তাহলে সময় নিন। এমন কিছু করেন যা আপনি উপভোগ করেন – তা বেড়ানো হতে পারে, হতে পারে হাঁটতে যাওয়া, বন্ধুর সাথে কথা বলা।

আরো জানুন: গর্ভাবস্থায় সহবাস: গর্ভাবস্থায় সহবাস কি নিরাপদ? কত মাস পর্যন্ত সহবাস করা যাবে?

১১. সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ শুরু করুন

আপনার ডাক্তার প্রেগনেন্সির আগে এবং  প্রেগনেন্সির সময় সাপ্লিমেন্ট গ্রহণের সুপারিশ করতে পারেন। এর মধ্যে রয়েছে ফলিক অ্যাসিড যা ক্রমবর্ধমান শিশুর নিউরাল টিউবের ত্রুটি প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।

এটি সাজেস্ট করা হয় যে, গর্ভবতী হতে ইচ্ছুক মহিলারা গর্ভাবস্থার এক মাস আগে এবং গর্ভবতী হওয়ার পরে প্রথম তিন মাসের জন্য প্রতিদিন ০.৫ মিলিগ্রাম ফলিক অ্যাসিড গ্রহণ করেন। প্রেগনেন্সিতে কোনোটা বন্ধ করার প্রয়োজন যা ইতোমধ্যে গ্রহণ করছেন সে ওষুধগুলি সম্পর্কে আপনার ডাক্তারকে বলতে ভুলবেন না।

১২. মাতৃত্বকালীন ছুটি নিশ্চিত করুন

আপনার মাতৃত্বকালীন ছুটি সম্পর্কে কর্মক্ষেত্রে জিজ্ঞাসা করুন। সব প্রতিষ্ঠানের নিয়মকানুন একরকম নয়৷ তাই প্রথম দিকে আপনার জন্য কী প্রযোজ্য তা খুঁজে বের করা আপনাকে মানসিক শান্তি দিতে পারে।

১৩. প্রেগনেন্সির সময় সর্বোত্তম বিকল্প গ্রহণ করুন

যখন আপনার সন্তানের জন্মের সময় হয় তখন তিনটি প্রধান বিকল্প রয়েছে:

  • প্রাইভেট হাসপাতাল
  • সরকারি হাসপাতাল
  • বাড়িতে জন্ম

কোন বিকল্পটি আপনার জন্য সঠিক তা খুঁজে বের করার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে কথা বলুন।

১৪. অর্থ সঞ্চয় শুরু করুন অনাগত দিনের জন্য

শিশুর ভবিষ্যৎ, ডায়াপার এবং প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের জন্য টাকা জমানো শুরু করবেন। দ্য এভরিথিং গেট রেডি ফর বেবি বইয়ের লেখক ক্যাটিনা জেড জোনস বলেছেন, প্রেগনেন্সি নিজেই আপনার প্রত্যাশার চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল হতে পারে। ডাক্তারের পেমেন্ট, মাতৃত্বের লাইফস্টাইল, প্রসবপূর্ব ভিটামিন ইত্যাদি। যদি আপনার কাছে টাকা অবশিষ্ট থাকে, আপনি সবসময় ব্যয় করতে পারবেন। 

১৫. সাদামাটা জীবনযাপনে ফিরে আসুন

মেয়েদের পার্লারে গমনের অভ্যাস থাকলে কমিয়ে আনুন। যদি চুলে রঙ করে থাকেন তবে প্রেগনেন্সতিে কীভাবে আপনার রঙ পরিচালনা করতে চান তা বিবেচনা করা উচিৎ। যদিও গর্ভাবস্থায় চুলে রঙ করা অনিরাপদ প্রমাণ করে এমন কোন চূড়ান্ত গবেষণা নেই, তবে বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞরা রাসায়নিকের সাথে আপনার এক্সপোজার কমানোর  পরামর্শ দেন, বিশেষ করে প্রথম ত্রৈমাসিকে যখন আপনার শিশুর প্রধান অঙ্গের বৃদ্ধি ঘটে।

সহায়ক প্রশ্ন ও উত্তর 

i. আমি কি প্রেগনেন্সিতে ব্যায়াম করতে পারি?

উত্তর হ্যাঁ! প্রেগনেন্ট মহিলারা নিয়মিত ব্যায়াম করতে পারেন এবং করা উচিত। নিয়মিত ব্যায়াম রক্তসঞ্চালন এবং হার্টের কার্যকারিতা শক্তিশালী রাখে। সঠিক ব্যায়াম নমনীয়তা উন্নত করে এবং আপনার পেশীগুলিকে শক্তিশালী রাখবে যা আপনার বাচ্চা প্রসবের সময় হলে সাহায্য করবে। হাঁটা, সাঁতার কাটা, স্ট্রেচিং, এবং যোগব্যায়াম প্রেগনেন্ট মহিলাদের জন্য ভাল কাজ করে। ফিট এবং শক্তিশালী থাকা সন্তান জন্মদানের প্রক্রিয়াটিকে অনেক মসৃণ করে তুলবে এবং কিছু ক্ষেত্রে অনেক দ্রুত।

তবে শেষেদিকে ব্যায়ামগুলিকে পরিবর্তন করতে হতে পারে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে আপনি নিজেকে বা শিশুকে আঘাত না করে ব্যায়াম চালিয়ে যাচ্ছেন।

ii. প্রেগনেন্সির সময় আমি কী খেতে পারি?

শরীরে পুষ্টির চাহিদা বৃদ্ধির কারণে সুষম খাবার খাওয়া অপরিহার্য। এর অর্থ পরিশোধিত শর্করা এবং অ্যালকোহলে পাওয়া ক্যালোরিগুলি এড়ানো। চর্বিযুক্ত খাবার বাদ দেওয়াও গুরুত্বপূর্ণ। আপনার শারীরিক স্বাস্থ্যের উপর নির্ভর করে প্রসূতি বিশেষজ্ঞ আপনাকে খাদ্য থেকে বাদ দেওয়া উচিত এমন খাবারের তালিকা করতে পরামর্শ দিতে পারেন। 

প্রেগনেন্ট মহিলাদের স্বাস্থ্য এবং সুস্থতা বজায় রাখার জন্য অবশ্যই সঠিক খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। সম্ভাব্য তাজা ফল এবং সবজি কিনুন। তাজা ফলের রস পান করুন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি এর জন্য স্বাস্থ্যকর দুগ্ধজাত খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। যদি বুকের দুধ খাওয়ানোর পরিকল্পনা করেন তবে সন্তানের জন্মের পরে একটি স্বাস্থ্যকর, সুষম খাদ্য খাওয়াও অপরিহার্য।

iii. শিশুর জন্মগত ত্রুটির ঝুঁকি কমানোর উপায় কী?

ফলিক অ্যাসিড হল একটি গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি যা নবজাতকের স্বাস্থ্য ও মঙ্গলের জন্য প্রয়োজনীয়। এটি সঠিক বিকাশের জন্যও অপরিহার্য। প্রয়োজনীয় ফলিক অ্যাসিড এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সহ একটি প্রসবপূর্ব ভিটামিন সিলেক্ট করা প্রয়োজন।

শিশুর ঝুঁকি ন্যূনতম রাখার সর্বোত্তম উপায় হল নিয়মিত নির্ধারিত সমস্ত প্রসবপূর্ব অ্যাপয়েন্টমেন্টে উপস্থিত থাকা। এটি প্রসূতি বিশেষজ্ঞকে আপনার গর্ভাবস্থা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করার এবং শিশুর সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সুযোগ দেয়। পরিপূরক গ্রহণ উপকারী হতে পারে, কিছু আপনার শিশুর জন্য ভাল নাও হতে পারে। আপনার ডাক্তারের নির্দেশনা অনুসরণ করুন এবং সুপারিশকৃত ঔষধগুলি গ্রহণ করুন।

শেষ কথা 

যেকোন নারীর জন্য প্রেগনেন্সি একটি স্বপ্নের মত। এবিষয়ে পরিপূর্ণ জ্ঞান, আহার, বিশ্রাম, ব্যায়াম এবং চেকআপ আপনার জার্নিকে সহজ ও আরামদায়ক করতে পারে। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top